ত্রিপুরা রাজ্য ব্যাপী চুরি কান্ড দিন দিন বেড়েই চলছে।বিশেষ করে এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় সম্প্রতি কয়েক মাসের মধ্যে বেশ কয়েকটি চুরি কান্ড সংঘটিত হয়।এই সকল চুরি কাণ্ডে পুলিশের ভুমিকা নীরব দর্শকের।চুরি কান্ড রুখতে,চোর ধরতে সম্পূর্ণ ব্যার্থ এয়ারপোর্ট থানা পুলিশ ।এরই মধ্যে মঙ্গলবার গভীর রাতে পুনরায় এক সঙ্গে তিন সরকারি কার্য্যালয়ে চুরের থাবা এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।ঘটনা য়ারপোর্ট থানাধীন গান্ধীগ্রামে। গান্ধীগ্রাম তহশীল কাছারী, মৎস্য আধিকারিকের কার্য্যালয় বামুটিয়া,ওয়াটার পাম্প ডি ডব্লিউ এস মোহনপুরের অধীন।যদিও মৎস্য অধিকারিরের কার্যালয় থেকে কিছু পায়নি চুর চুরি করার জন্য,অন্য দিকে তহশীল কাছারী থেকে কয়েকটি কম্পিউটার এর ups নিয়ে যায়।এবং ওয়াটার পাম্প থেকে ওয়াটার পিউরিফায়ার এবং মূল্যবান কিছু তার চুরি করে নিয়ে যায় চোরের দল। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকরা সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান পুরো ঘটনা। এই চুরির কাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন মোহনপুর মহকুমার ডিসিএম এবং পুলিশ। পুলিশ শুরু করে তদন্ত তবে ধারণা এই চুরি কান্ড মূলত কোন নথি খোঁজার জন্য অথবা ড্রাগসের টাকা যোগান দিতে সংঘটিত করা হয়েছে। এখন দেখার পুলিশি তদন্তে কি বেরিয়ে আসে যদিও এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় আজ পর্যন্ত কোন চুরি কান্ডের সঠিক সমাধান করতে পারেনি এয়ারপোর্ট থানা এই চুরি খানের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে নানান প্রশ্ন যেখানে পুলিশ সরকারি দপ্তরকে নিরাপত্তা দিতে পারে না সেখানে সাধারণ মানুষকে কিভাবে নিরাপত্তা দেবে ডাবল ইঞ্জিনিয়ার সুশাসনের আমলে সরকারি দপ্তরে এই চুরির ঘটনায় গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে
previous post