ত্রিপুরা রাজ্যের কমলপুরের ছেলে রাজকুমার মালাকার, তিনি ২০০৮ থেকে এই আবিষ্কারের কাজ শুরু করেছিলেন, এখন তিনি সম্পূর্ণ একটি বায়ু চালিত compressed এয়ার ইঞ্জিন এর আবিষ্কার করেছেন। এই ইঞ্জিন এর নাম দিয়েছে Bayumaan। এই কাজে উনার সহযোগী ছিলেন গণেশ চক্রবর্তী মহাশয়। ওনি ২০১৭ থেকে এক সাথে জড়িতআক,উনারা প্রায় প্রতিদিন ৮-১২ ঘন্টা এক্সপেরিমেন্ট করেছে। সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হল এই কাজের জন্য গণেশ চক্রবর্তী মহাশয় এক টাকাও পরিশ্রামিক কোনোদিন নেন নি। উনার এই Bayumaan compressed এয়ার ইঞ্জিনিয়ার সম্পূর্ণ ভাবে বায়ু চালিত। এই ইঞ্জিন নিজের খরচ করা শক্তি নিজে আপনা আপনি থেকেই তৈরি করতে পারে। এই ইঞ্জিন এর ভিতরে একবার compressed air pressure ভরে দিলেই হবে। এই এয়ার pressure কোনোদিন ও শেষ হবে না (কোনো যন্ত্রাংশ খারাপ না হলে)।
নিচে এই ইঞ্জিন এর গুণাবলী দেওয়া হল :-
(১) এই এয়ার ইঞ্জিন এর বাতাস কখনও শেষ হবে না।
(২) এই ইঞ্জিন এর শক্তি পেট্রোল, ডিজেল ইঞ্জিন থেকে বেশি হবে।
(৩)এই ইঞ্জিন পরিবেশ দূষণ করবে না।
(৪) এই ইঞ্জিন দিয়ে একদম কম খরচে হাজার হাজার মেগা ওয়ার্ড বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে।
(৫)এই ইঞ্জিন এর তৈরি বিদ্যুৎ দিয়ে ইলেকট্রনিক হিটার এর মাধ্যমে রান্না করা যাবে একদম কম খরচে। LPG সিলিন্ডার এর আর প্রয়োজন পড়বে না।
(৬) এই ইঞ্জিন দিয়ে সব ধরণের গাড়ি চালানো যাবে। রেল, জাহাজ ও চালানো যাবে এই ইঞ্জিন দিয়ে।
(৭) এই ইঞ্জিন Tharmo Dymadic এর second low মনে না এই ইঞ্জিন আমার তৈরি JRG ফর্মুলা দিয়ে চলে। এই JRG ফর্মুলা হল এমন একটা ফর্মুলা যে ফর্মুলা অনুযায়ী কোনো ইঞ্জিন সমান শক্তি খরচ করেও এই ইঞ্জিন সমান শক্তি তৈরি করতে পারে।
রাজকুমার মালাকার দাবী করেন :- আমি ১৬ বছরের কঠোর পরিশ্রমের ফল হিসাবে এই ইঞ্জিন এর কাজ সম্পূর্ণ ভাবে সফল করতে পেরেছি। এতে মোট এক্সপেরিমেন্ট এর খরচ ১০ লক্ষের ও বেশি হয়েছে। আমি এখন খুব শক্তিশালী একটি গাড়ির ইঞ্জিন তৈরি করে একটি আমার বানানো গাড়িতে লাগিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে কমলপুর এলাকাতে Road Show করতে চাই। এটা একটা বিশ্ব রেকর্ড ও হবে। এমন একটা গাড়ি চলবে যার বাতাস কখনো শেষ হবে না।
আমি Road Show করার সাথে সাথে ইন্ডিয়ান পেটেন্ট ও ইন্টারন্যাশনাল পেটেন্ট করতে চাই, আমার এই পরিকল্পনা গুলি বাস্তবায়ন করার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন।
আমি জনগণের কাছে আবেদন করছি যারা যারা আমার ভিডিও দেখছেন আমরা সবাই মিলে আমার এই Google pay নাম্বার এ অর্থ দিয়ে আমাকে সহযোগিতা করবেন।
একটি দূষণ মুক্ত পৃথিবী নির্মাণে আমাকে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করবেন। আমি অতি দ্রুত এই Bayumaan ইঞ্জিন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে নিয়ে আসতে চায়। এই ইঞ্জিন মার্কেটে আসলে পৃথিবী বদলে যাবে। আপনাদের আমি আমার স্বপ্নের পৃথিবী উপহার দেবো। আশা করি আপনারা কেউ আমাকে এড়িয়ে যাবেন না, সকলে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করবেন। আমার এই আবিষ্কার এর হাত ধরে ভারত আবার সারা পৃথিবীতে বিশ্ব গুরু বনবে। নমস্কার।।